এই ওয়েবসাইটটি নির্মাণধীন অবস্থায় আছে। সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

TRENDING NOW

মানুষ এতটাই বেস্ত হয় তা আগে জানতাম না। জানলাম আজ। কয়টা দিন অনলাইনে সময় দিতে পারিনি বলে কেওই কি সময় দিতে পারেনাই, যে আমদের কোণ সাইটে কোন পোষ্ট করতে পারেনাই।। ***************ADMIN*************** &*******Author********** যারা আছেন তাদের বলছি আপনাদের দরকার নাই।। এখন থেকে শুরু হল আপনাদের

চাঁদপুর ও কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকার চিতোষী ডিগ্রি কলেজ সরকারিকরণের দাবিতে সোমবার (২৫ জুলাই) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাস ও চিতোষী বাজারের প্রধান সড়কে বিশাল মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। ঘন্টাব্যাপি ওই কর্মসূচিতে হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক ও এলাকাবাসী অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনের সময় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চিতোষী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ হানিফ।
বক্তব্য রাখেন কলেজের উপাধ্যক্ষ মোঃ আবদুর রহিম, কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ ফখরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা ছোটন চন্দ্র ভৌমিক, আবু নাঈমসহ কলেজের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।
বক্তারা বলেন, ‘শাহরাস্তি তথা চাঁদপুর জেলার অন্যতম বেসরকারি কলেজ চিতোষী ডিগ্রি কলেজ। পাশ্ববর্তী কুমিল্লা জেলার অনেক ছাত্র-ছাত্রী এখানে পড়াশোনা করে। এ কলেজটি সরকারিকরণ করা অত্যন্ত জরুরি। এটি সরকারিকরণ করা হলে হাজার হাজার গরীব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর পড়াশোনা আরো সহজতর হবে।’
কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ হানিফ বলেন, ‘১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত চিতোষী ডিগ্রি কলেজ উপজেলার একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ডিগ্রি কলেজ। প্রতিষ্ঠার পর অল্প সময়ের ব্যবধানে কলেজটি শিক্ষা কার্যক্রম ও ফলাফলের দিক থেকে জেলার শীর্ষস্থানে আসীন হয়েছে। কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক ছাড়াও বিএ, বিএসএস, বিকম, বিএসসি এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শাখায় ৪টি ট্রেড কোর্স চালু রয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘২০০৩ ও ২০০৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ফলাফলের ভিত্তিতে কুমিল্লা বোর্ডের সেরা দশ-এ স্থান পেয়েছে। সবদিক বিবেচনায় এটি সরকারিকরণের যোগ্যতা ও ন্যায্য দাবি রাখে। কলেজটি সরকারিকরণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শাহরাস্তি-হাজীগঞ্জের সংসদ সদস্য মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।’
এতদিন পর গত ১৪ জুলাই চাঁদুপর সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর সড়কটি মেরামতের কাজ করতে দেখা গেছে। চাঁদপুর থেকে আসা সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের একটি ট্রাক দোয়াভাঙ্গা, উপলতা  ও ঠাকুর বাজার এলাকায় মেরামত কাজে নিয়োজিত থাকতে দেখা গেছে।
এব্যাপারে কর্তব্যরত শ্রমিকদের জিজ্ঞাসা করলে তারা কোনো সুদত্তর দিতে পারেনি। তবে ঠাকুর বাজার পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ সড়ক মেরামত করলেও আজ পর্যন্ত বাকী অংশ সড়কের মেরামত কাজ করতে দেখা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে বৃষ্টি কমলে বাকি অংশের কাজ করা হবে।

দেখতে দেখতে একটি বরকতময় মাসের পরিসমাপ্তি হতে যাচ্ছে। বলতে গেলে চোখের পলকেই শেষ হয়ে গেল মাহে রমজানের ৩০টি দিন। আমাদের মধ্যে যাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তওফিক দান করেছিলেন তারা সবগুলি রোজা রাখতে সমর্থ হয়েছিলাম, আর যাদের আল্লাহ পাক তওফিক দেননি তাদের জন্য আমরা সকলেই দোয়া করবো যাতে করে সে আগামী রমজান মাসে আল্লাহপাকের সুদৃষ্টি লাভ করতে সমর্থ হন এবং সবগুলি রোজা রাখতে পারেন। যেহেতু আগামীকাল শওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি তাই আমরা পুরোপুরি নিশ্চিত যে আজ আকাশে শাওয়ালে চাঁদ উঠবে এবং আমরা আগামীকাল পবিত্র ঈদ উল ফিতর পালন করব। তাই আমার পক্ষ থেকে 

Our Shahrasti - আমাদের শাহরাস্তি - এর 

 সকল ব্লগার, মডারেটর এবং দেশের সর্বস্তরের মানুষকে জানাই ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা। 
**************************** ঈদ মোবারক ***************************
**************************** ঈদ মোবারক ***************************
**************************** ঈদ মোবারক ***************************

প্রতিটি বছরই এই দিনটি আমাদের জন্য খুশীর বারতা নিয়ে হাজির হয়। লাখ লাখ মানুষ নানান ঝুকি নিয়েও ছুটে গেছেন প্রিয়জনদের নিয়ে ঈদ উদযাপন করতে। প্রিয়জনদের কাছে পেলে, আর তাদের হাতে যখন তাদের জন্য কেনা উপহার খানা তুলে দেয়া হয়, তখন আমরা আমাদের পথ ভ্রমণের সেই কষ্টটুকু ভুলে যাই। আমাদের মনটা ভরে উঠে বাধনহারা আনন্দে যখন আমাদের প্রিয়জনরা আমাদের কেনা উপহার পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায়। 

যেসব ব্লগার ভাইরা প্রবাসে ঈদ করছেন তাদের জন্য আমার সমবেদনা রইল। প্রিয়জনদের ছাড়া ঈদ পালন করারা সত্যিই কষ্টকর। আপনাদের জন্য আমার শুভ কামনা রইল। আল্লাহপাক আপনাদের তওফিক দান করুক যাতে আপনারা আপনাদের কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জন করে খুব শীঘ্রই দেশে ফিরে আসতে পারেন এবং পরবর্তী ঈদ প্রিয়জনদের নিয়ে করতে সমর্থ হন। 

যাই হোক, যে যেখানে যে অবস্থাতেই আছেন আপনাদের ঈদ খুব ভাল কাটুক। ঈদ উল ফিতর আপনাদের জন্য বয়ে আনুক অনাবিল সুখ এবং শান্তি। সেই প্রত্যাশাই করছি। আর যেতে যেতে আপনাদের জন্য জাতীয় কবির সেই গানটি রেখে যাচ্ছি। 


***************************** বিঃ দ্রঃ ***********************************
একটি মানবিক কারনে সবার দৃষ্টি আকর্ষন করছি। মহান আল্লাহপাকের কাছে হাজার হাজার শুকরিয়া যে তিনি আমাদেরকে গরীব অসহায় করে পৃথিবীতে পাঠান নাই। আমরা অনেকেই হয়তো গরীব অসহায়দের থেকে অনেক অনেক ভাল অবস্থায় এবারের ঈদ করব। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে তারা আমাদের মত এতো আনন্দ ভোগ করতে পারবেনা। কিন্তু আমরা যদি তাদের দিকে একটু খেয়াল করি তাহলে হয়তো তাদের ঈদটি একটু হলেও আনন্দে কাটবে। তাই আপনাদের সকলকেই অনুরোধ করবো যদি সম্ভব হয় আপনার আশেপাশের গরীব অসহায়দের দিকে একটু খেয়াল করবেন। বছরের একটি দিন যেন তারা আপনার উছিলায় নিজেদের সুথি হাবার সুযোগ লাভ করতে পারে। আপনার পুরাতন পোশাকটিও হতে পারে তাদের ঈদের নতুন পোশাক। 


শাহরাস্তি ইয়ুথ ক্লাবের উদ্যোগে হতদরিদ্রের মাঝে সেমাই চিনি বিতরণ করা হয়েছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় শাহরাস্তি ইয়ুথ ক্লাবের প্রধান কার্যালয়ে এ সেমাই চিনি বিতরণ করা হয়। শাহরাস্তি ইয়ুথ ক্লাবের সভাপতি আবদুল্লাহ আল মাসুদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহম্মেদ শুভর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শাহরাস্তি পৌরসভার মেয়র ও ইয়ুথ ক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা হাজী আব্দুল লতিফ।
    এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ক্লাবের সহ-সভাপতি আলমগীর হোসেন আলম, ছালে আহম্মদ জাহিদ, মাহবুব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিন, জয়, অর্থ সম্পাদক শরীফ, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক বাপ্পী, দপ্তর সম্পাদক শামীম, ক্রীড়া সম্পাদক সুমন, সদস্য ইব্রাহিম, পৌরশাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ উপস্থিত ছিলেন। ফাউন্ডেশন সূত্রে জানায়, এ বছর ২ শত হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে এ সেমাই চিনি বিতরণ করা হয়। 

Our Shahrasti - আমাদের শাহরাস্তি - এর 

 সকল ব্লগার, মডারেটর এবং দেশের সর্বস্তরের মানুষকে জানাই ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা। 
**************************** ঈদ মোবারক ***************************
**************************** ঈদ মোবারক ***************************
**************************** ঈদ মোবারক ***************************

প্রতিটি বছরই এই দিনটি আমাদের জন্য খুশীর বারতা নিয়ে হাজির হয়। লাখ লাখ মানুষ নানান ঝুকি নিয়েও ছুটে গেছেন প্রিয়জনদের নিয়ে ঈদ উদযাপন করতে। প্রিয়জনদের কাছে পেলে, আর তাদের হাতে যখন তাদের জন্য কেনা উপহার খানা তুলে দেয়া হয়, তখন আমরা আমাদের পথ ভ্রমণের সেই কষ্টটুকু ভুলে যাই। আমাদের মনটা ভরে উঠে বাধনহারা আনন্দে যখন আমাদের প্রিয়জনরা আমাদের কেনা উপহার পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায়। 

যেসব ব্লগার ভাইরা প্রবাসে ঈদ করছেন তাদের জন্য আমার সমবেদনা রইল। প্রিয়জনদের ছাড়া ঈদ পালন করারা সত্যিই কষ্টকর। আপনাদের জন্য আমার শুভ কামনা রইল। আল্লাহপাক আপনাদের তওফিক দান করুক যাতে আপনারা আপনাদের কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জন করে খুব শীঘ্রই দেশে ফিরে আসতে পারেন এবং পরবর্তী ঈদ প্রিয়জনদের নিয়ে করতে সমর্থ হন। 

যাই হোক, যে যেখানে যে অবস্থাতেই আছেন আপনাদের ঈদ খুব ভাল কাটুক। ঈদ উল ফিতর আপনাদের জন্য বয়ে আনুক অনাবিল সুখ এবং শান্তি। সেই প্রত্যাশাই করছি।

ঈদকে সামনে রেখে শাহরাস্তিতে সক্রিয় চোরা কারবারীরা, রেলপথে প্রতিনিয়ত আসছে মাদক-মসলাসহ অবৈধ মালামাল। ভারতীয় মালামালের ব্যবসার সাথে জড়িত শাহরাস্তি উপজেলার কয়েকটি সিন্ডিকেট।
ঈদকে সামনে রেখে শাহরাস্তি উপজেলায় চোরা কারবারীরা সক্রিয় হয়ে উঠছে। অবৈধভাবে আসা ভারতীয় মালামালের ব্যবসার সাথে জড়িত শাহরাস্তি উপজেলার কয়েকটি সিন্ডিকেট, বিশেষ করে ট্রেন ও বাস যোগে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে আসা এসব মালামাল অত্র উপজেলা বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে।
অবৈধ ব্যবসার সাথে পশ্চিম উপলতা সূয়াপাড়া , কালিয়াপাড়া ও মেহের স্টেশন এলাকার কয়েকজন প্রভাবশালী জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠছে।
বছরের পর বছর ধরে তারা এ ব্যবসার সাথে জড়িত একথা সবার সামনে স্বীকারও করেন। বাধা দিতে কেউ এগিয়ে আসলে তাকে নানাভাবে হয়রানি করা হয়।
১৫ জুন পৌনে ২ টায় কুমিল্লা থেকে আসা ডেমু ট্রেনের ওপর কিছুটা নজর রেখে দেখা যায়, ট্রেনটি মেহের স্টেশনে এসে পৌঁছলে পেছনের বগি থেকে একে একে ৬ টি বস্তা নামানো হয়। অবৈধ পণ্য ট্রেন থেকে নামিয়ে দিতে সহযোগিতা করছেন জিআরপির এক সদস্য এসময় সাংবাদিক দেখে তিনি মুখ লুকিয়ে ভিতরে ঢুকে যান। প্লাটফর্মে অপেক্ষমান ৫/৬ যুবক বস্তা গুলো ধরে গেইটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা সি এনজিতে উঠিয়ে দিচ্ছেন ।
এ সময় তাদের সাথে একজন মহিলা সদস্যও ছিলো। এ মহিলা কুমিল্লার শশীদল থেকে মাল গুলো নিয়ে আসছেন। সাংবাদিকরা ছবি তোলার এক প্রর্যায়ে মৃত দাইমুদ্দিনের পুত্র চোরা কারবারী সুজরুত আলী ওরফে সুরা এগিয়ে এসে ছবি তুলতে বাধা দেন এবং বলেন ছবি তুলে কি হবে কোন সমস্যা নাই।
আসেন আপনাদের সাথে কথা বলি। একপর্যায়ে সুরা সাংবাদিকদের অর্থ দিয়ে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করেন, সাংবাদিকগণ তার প্রস্তাবে সম্মত না হওয়ায় তিনি বলেন, আমি কয়েক যুগধরে ব্যবসা করে আসছি সাংবাদিক পুলিশ সবাই সুবিধা পায় আপনারা কিছু টাকা নিয়ে যান, প্রতিমাসে আইসেন আরো টাকা দিবো।
তার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করার সময় এসে উপস্থিত হন সুরার ছেলে মেহের রেলগেট এলাকার ফল ব্যবসায়ী শাহজাহান সাজু ।
সে জানায়, ‘আপনারা ভেজাল বাড়িয়ে লাভ নেই। ব্যবসা কেউ বন্ধ করতে পারবেনা, আমার বাবা বহু বছর ধরে ব্যবসা করে আসছে আমরা এটা করেই খাই। অনেক প্রভাবশালী নেতা, কতিপয় সাংবাদিক , পুলিশ, টাকা নেয় আপনারা আর কি করবেন?’
চোরা কারবারীদের ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কয়েক স্তরের নিজেদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা । ঈদ মৌসুম সামনে রেখে প্রতিদিনই আসে পণ্য।
অনেকেই জানান, তার এই ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনিক দিক ম্যানেজ করেন বাবুল ওরফে পাঠা বাবুল । ভারতীয় পণ্য মেহের স্টেশনে নামার পর এগুলো উপজেলা বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠিয়ে দেয়া হয়, অনেকেই জানান বর্তমানে জিরা, গোলমরিচ, এলাচি, শাড়ি, থ্রিপিচ বেশি আসছে, এ ছাড়া এ পথে মাদকদ্রব্য ও কুমিল্লার সিমান্ত হয়ে চলে আসছে।
জনসম্মুখে বুক ফুলিয়ে চোরাকারবারীদের এ ব্যবসা বহু দিনের । মাঝে মাঝে প্রশাসনের অভিযান থাকলেও মূলহোতারা নিরাপদেই থেকে যায়। যাত্রীরা এ দৃশ্য দেখে অবাক হওয়া ছাড়া আর কোন কিছুরই উপায় থাকে না, স্থানীয় অনেক নেতাদের ভাগ ভাটোয়ারা দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখা হয়।

Recent Comments

News Update