চাঁদপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তারা খাও দাও ঘুমাও, কাজের এই নিয়মে পরিনত হয়ে দাঁড়িয়েছে। সড়ক ও জনপথ বিভাগাধীন শাহরাস্তি উপজেলার মেহার-ডল্টা সড়কের শাহরাস্তি গেইট (দোয়াভাঙ্গা) হতে পৌরসভা সদর ঠাকুর বাজার মহামায়া গাছ তল, মডেল স্কুল, হাসপতাল গেইট, মেহার কালিবাড়ির অগ্রণী ব্যাংক এলাকা হতে উপজেলা পরিষদ পর্যন্ত।
মেহার – লোটরা সড়কের পৌরসভা মেহার কালি বাড়ি হতে লোটরা পর্যন্ত সড়ক গুলোতে অসখ্যং ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হয়ে এবং সড়ক গুলোর বিভিন্ন স্থানের উভয় পাশ ভেঙ্গে পড়ায় CNG তো দুরে থাক রিষ্কা চলাচলে ঝুঁকি পুর্ন হয়ে দাড়িয়েছে। প্রতিনিয়তাই ঘটছে যানবাহন দূর্ঘটনা। দূর্ঘটনার শিকার হয়ে অনেকেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে এবং পুঙ্গতের অভিশাপ নিয়ে ঘরে বসে আছে বহু লোক।
মেহার – ডল্টা
সড়কের পৌরসভার শাহরাস্তি গেইট (দোয়াভাঙ্গা), ঠাকুর বাজরের মহামায়া গাছ তল, মডেল স্কুল, হাসপাতাল গেইট, মেহার কালি বাড়ির অগ্রণী ব্যাংক এলাকা ও উপজেলা পরিষদ থেকে শেতি নারায়নপুর (মোল্লার দর্জা) পর্যন্ত সড়কটি মারাত্মক ঝুঁকিপূন হয়ে পড়েছে। সড়ক ও জনপথ বিভাগ দায়সার ভাবে কিছু কিছু স্থানে ইট ফেলে ভরাট করে গিয়ে সিংহ ভাগ স্থানের গর্তে ইট না পেলে চলে যায়। বর্ষা মৌসুম আর পৌরসভা এলাকার প্রধান সড়কের পাশে ড্রেজেন ব্যাবস্থা না থাকায় সড়কে পানি জমে গিয়ে সড়কটি নষ্ট হয়ে যাচ্চে। যত বারই মেরামত করা হয়ে থাকুক না কেন সড়ক টিকানো সম্ভব নয়। স্থাণীয় লোকজন জানান, সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্মকর্তারা বাবু সেজে অফিসে বসে থেকে তাদের পছন্দের লোক দিয়ে যৎ সমান্য কাজ করিয়ে মোটা অংকের বিল করে ওই বিলের সিংহভাগ কর্মকর্তাদের পকটস্থ করে আর কর্মকর্তাদের পকেটে সিংহভাগ অর্থ চলে যাওয়ায় সড়ক গুলোর কাজ নিন্ম হয়ে থাকে বলে স্থাণীয়রা অভিযোগ তোলেন। সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তাদের দায়িত্ব অবহেলা আর একগুয়েমীর কারনে সড়ক গুলোর অবস্থা বেহাল। স্থাণীয় লোকজন সড়ক গুলোর সংষ্কার কাজ করে যোগাযোগ ব্যাবস্থা উন্নতি করতে গণপ্রজান্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রী এবং চাঁদপুর-৫ আসন (হাজিগঞ্জ-শাহরাস্তি) নির্বচনি এলাকার সংসদ সদস্যর জরুরী হস্ত ক্ষেপ কামনা করেন স্থাণীয় লোকজন।
Post A Comment:
0 comments: