February 2016

সবকিছুই হারালে পাওয়া যায় হয়তো কিন্তু জীবন হারালে আর পাওয়া যায় না !!

(স্টিভ জবস যখন মারা যান তখন এ্যাপলের ব্যাংক একাউন্টে জমা ছিলো ৫০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশী। টেকনোলজির এই প্রফেট বা রাজপূত্র মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে একেবারে অন্তিম মুহুর্তে জীবন সম্পর্কে কিছু অসাধারণ কথা বলেছিলেন-যা জাপানি, চায়নীজ, হিন্দি, উর্দু, আরবী, স্প্যানিশ, পর্তুগীজ, রুশ সহ প্রায় আঠারোটি ভাষায় অনুদিত হয়েছে। শুধু তাই নয়- শিশুদের মানসিক উৎকর্ষতা বিধান এবং তাদের সুন্দর মনন গঠনের লক্ষে একাধিক ভাষায় স্টিভ জবসের এই অমর কথাগুলো সহ উনার জীবনী বিভিন্ন দেশের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।)
বাণিজ্যিক দুনিয়ায় আমি সাফল্যের একেবারে সর্বোচ্চ চুড়োয় আরোহণ করেছি।যা আপনাদের কাছে সাফল্যের এক অনুপম দৃষ্টান্ত।কিন্তু,এ কথা ধ্রুব সত্য কাজের বাইরে আমার সামান্যই আনন্দ ছিলো। সম্পদের প্রলোভনে বিভোর ছিলাম সারা জীবন। আজ মৃত্যুশয্যায় শুয়ে যখন জীবনটাকে দেখি-তখন আমার মনে হয়, আমার সব সম্মান, খ্যাতি আর অর্জিত সম্পদ আসন্ন মৃত্যুর সামনে একেবারেই ম্লান, তুচ্ছ আর অর্থহীন।এ্যাপলের বিশাল সাম্রাজ্য আমার নিয়ন্ত্রনে ছিলো-কিন্তু মৃত্যু আজ আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে।পৃথিবীর অন্যতম ধনী ব্যক্তি কবরের বিছানায় শুয়ে আছে সেটা আদৌ কোনো বড় ব্যাপার না। প্রতি রাতে নিজের বিছানায় শুয়ার আগে আমি কি করলাম -সেটাই আসল ব্যাপার। অন্ধকার রাতে জীবনরক্ষাকারী মেশিনের সবুজ বাতিগুলোর দিকে চেয়ে আমার বুকের গহীনে হাহাকার করে ওঠে। মেশিনের শব্দের ভিতরে আমি নিকটবর্তী মৃত্যু দেবতার নিঃশ্বাস অনুভব করতে পারি। অনুধাবন করতে পারি-শুধু সম্পদ না, সম্পদের সাথে সম্পর্কহীন জিনিসেরও মানুষের অন্বেষণ করা উচিত।
বেকুবের মতো সম্পদ আহরণই সবকিছুই নয়- আরো অনেককিছু মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।আর তা হলো- মানুষের সাথে সুসম্পর্ক তৈরী করা,চিত্রকলার সৌন্দর্য্য উপলব্ধি করা আর তারুণ্যে একটি সুন্দর স্বপ্ন নিজের হৃদয়ে লালন করা। শুধু সম্পদের পেছনে ছুটলেই মানুষ আমার মতো এক ভ্রান্ত মানুষে পরিণত হতে পারে। ঈশ্বর আমাদের সবার হৃদয়ে ভালবাসা অনুভব করার জ্ঞান দিয়েছেন।কেবলমাত্র এই নশ্বর দুনিয়ায় সম্পদের মোহে জড়িয়ে পড়ার জন্য নয়। এই যে মৃত্যু শয্যায় শুয়ে আছি।কই, সব সম্পদতো এই বিছানায় নিয়ে আসতে পারিনি। শুধু আজ সাথে আছে ভালোবাসা, প্রেম, মায়া, মমতার স্ম্বতিগুলোই । এগুলোই শুধু সাথে থেকে সাহস যোগাবে , আলোর পথ দেখাবে। ভালোবাসা পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে আছে- সম্পদ না খুঁজে ভালোবাসাও খোঁজে নিতে হয়। সম্পদ কভু শান্তি আনেনা।মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ আর ভালোবাসাই শান্তি আনে।পৃথিবীটাকে দেখো। শুধু সম্পদের পেছনে ছুটে হাহাকার করলে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবে না…
পৃথিবীতে সবচেয়ে দামী বিছানা কি জানেন? তাহলো- হাসপাতালের মৃত্য শয্যা। আপনাকে নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য আপনি একজন গাড়ি চালক রাখতে পারেন। আপনার নিযুক্ত কর্মচারীরা আপনার জন্য অনেক টাকাই আয় করে দিবে।কিন্তু এটাই সবচেয়ে বড় সত্য গোটা পৃথিবী চষে, পৃথিবীর সব সম্পদ দিয়ে দিলেও একজন মানুষও পাবেন না যে আপনার রোগ বয়ে বেড়াবে।
বৈষয়িক যে কোনো জিনিস হারালে আপনি পাবেন। কিন্তু একটা জিনিসই হারালে আর পাওয়া যায়না তা হলো মানুষের জীবন। মানুষ যখন অপারেশান থিয়েটারে যায় তখন সে কেবলি অনুধাবন করে- কেন জীবনের মূল্যটা আগে বুঝিনি!! জীবনের যে স্টেজেই আপনি আজ থাকুন না কেন- ,মৃত্যু পর্দা আপনার জীবনের সামনে হাজির হবেই। সাঙ্গ হবে জীবন। তাই, এই নশ্বর জীবনের পরিসমাপ্তির আগে পরিবারের জন্য, আপনজনের জন্য, বন্ধুদের জন্য হৃদয়ে সবসময় ভালোবাসা রাখুন। নিজের জীবনটাকে ভালোবাসুন। ঠিক নিজের মতো করে অন্যকেও ভালোবাসুন।
বিদেশী সংবাদ হতে অনুদিত
যা ছোটদের জন্য উৎসর্গ করলাম

চাঁদপুর শাহরাস্তি উপজেলার মেহার-ডল্টা এবং মেহার-লোটরা সড়কের বেহাল অবস্থা।


Nfc Club বার্তা নিউজ :

চাঁদপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তারা খাও দাও ঘুমাও, কাজের এই নিয়মে পরিনত হয়ে দাঁড়িয়েছে। সড়ক ও জনপথ বিভাগাধীন শাহরাস্তি উপজেলার মেহার-ডল্টা সড়কের শাহরাস্তি গেইট (দোয়াভাঙ্গা) হতে পৌরসভা সদর ঠাকুর বাজার মহামায়া গাছ তল, মডেল স্কুল, হাসপতাল গেইট, মেহার কালিবাড়ির অগ্রণী ব্যাংক এলাকা হতে উপজেলা পরিষদ পর্যন্ত।

হযরত মাওলানা নূরুল হক (রঃ) এর মাজার শরীফ, ওয়ারুক বাজার মসজিদ সংলগ্ন।




কিভাবে যাওয়া যায়: 
উপজেলা থেকে সি, এনজি, বাস, রিক্সা, অটো রিক্সা ও সাইকেলের মাধ্যমে যাওয়া যায়।
অবস্থান: 
টামটা (উঃ) ইউনিয়ন পরিষদ।
no image

ক্রীড়া সংগঠন

১। বলশীদ (উঃ) পাড়া শেখ রাসেল ক্রিড়া সংঘঠন।
২। ইছাপুরা  রয়েল ক্লাব । 
৩। মুড়াগাঁও ক্রিড়া সংঘঠন।
৪। গোলপুরা আদর্শ ক্রিড়া সংঘঠন।

সাংস্কৃতিক সংগঠন

১। দামামা শিল্পী গোষ্ঠী।
২। সিন্দাবাদ শিল্পী গোষ্ঠী।
এছাড়ারাও বিভিন্ন এনজিও সমুহ মাঝে মাঝে বিভিন্ন জনসচেতনতা মূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে নাটিকা, সংগীতানুষ্ঠান ইত্যাদি প্রচার করা হয়।

পেশাজীবি সংগঠন

০১. নিজেরা করি ভুমিহীন সংগঠন
০২. আব্দুল্লাহপুর জেলে সমবায় সমিতি
০৩. বুড়িরপাড় যুব উন্নয়ন সমিতি
০৪. জিন্নতপুর কৃষক সমিতি


মসজিদ


ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ছবিধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামঅবস্থান
মুড়াগাঁও জামে মসজিদ
বলশীদ (দঃ) পাড়া দাশের বাড়ী জামে মসজিদ
গোলপুরা জামে মসজিদ
আদর্শ ইছাপুরা পূর্ব পাড়া জামে মসজিদ
ইছাপুরা মধ্য পাড়া জামে মসজিদ
ডুশুয়া আল আকসা সুন্নিয়া জামে মসজিদ
ডুশুয়া মুন্সী বাড়ী জামে মসজিদ
দৈলবাড়ী পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদ
পাঁচরুখী বাইতুল মামুর জামে মসজিদ
পরানপুর উত্তর পাড়া শাহী জামে মসজিদ
পরানপুর পাটওয়ারী বাড়ী জামে মসজিদ
বাইতুচছুজুদ জামে মসজিদ রাজাপুরা।
বাইতুস সুজুদ জামে মসজিদ ইছাপুরা (উঃ পাড়া)
বলশীদ (দঃ) পাড়া বাইতুল আমান জামে মসজিদ
মরহুম মাওলানা কেরামত আলী (রঃ) জৈনপুরী জামে মসজিদ
রাঁড়া আখন্দ বাড়ী জামে মসজিদ
রাঁড়া পাটঃ বাড়ী জামে মসজিদ
সেতরা বাইতুর নুর জামে মসজিদ
সেতরা সর্দার বাড়ী জামে মসজিদ
হজরত মিরান শাহ বোগদাদী (রঃ) জামে মসজিদ

হযরত শাহজালাল জামে মসজিদ